দুনিয়ার সুখ সুখ না, জান্নাতের সুখই আসল সুখ

আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী (সাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলাম, ‘কোন কাজটি আল্লাহর নিকট সবচাইতে প্রিয়? তিনি বললেন, ‘ঠিক সময়ে নামায আদায় করা।’ তিনি (আবদুল্লাহ) পুনরায় বললেন, এরপর কোন কাজটি আল্লাহর নিকট সবচেয়ে প্রিয়? নবী (সাঃ) বললেন, ‘পিতামাতার সেবা ও আনুগত্য করা। তিনি আবারও জিজ্ঞেস করলেন, এরপর কোন কাজটি? জবাবে নবী (সাঃ) বললেন, ‘আল্লাহর পথে জিহাদ করা।

দুনিয়া ক্ষনস্থায়ী, নিশ্চই আমিও দুনিয়ায় ক্ষনস্থায়ী

“ তোমরাই শ্রেষ্ঠ উম্মত, মানুষের(কল্যাণের) জন্য তোমাদেরকে বের করা হয়েছে। তোমরা মানুষকে সৎ কাজের আদেশ করবে এবং অসৎকাজ থেকে নিষেধ করবে।” -সূরা আল-ইমরান, আয়াত-১১০

দুনিয়ার দুঃখ দুঃখ না, জাহান্নারের দুঃখ আসল দুঃখ

হযরত আনাস ইবনে মালেক (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি আমাকে দেখেছে এবং আমার উপর ঈমান এনেছে তার জন্য তো একবার মোবারকবাদ। আর যে আমাকে দেখে নাই তারপরেও আমার উপর ঈমান এনেছে তাকে বারবার মোবারকবাদ - মুসনাদ আহমাদঃ ৩/১০০

নামাজ বেহেস্তের চাবি

রাসুলে পাক (সা:) বলেছেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমার উম্মতের উপর সর্বপ্রথম নামাজ ফরজ করেছেন এবং কেয়ামতের দিন সবার আগে নামাজের হিসাব নয়া হবে।

কালেমা পড়ি, ঈমান আনি, বলি আমি মুসলিম

আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী (সাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলাম, ‘কোন কাজটি আল্লাহর নিকট সবচাইতে প্রিয়? তিনি বললেন, ‘ঠিক সময়ে নামায আদায় করা।’ তিনি (আবদুল্লাহ) পুনরায় বললেন, এরপর কোন কাজটি আল্লাহর নিকট সবচেয়ে প্রিয়? নবী (সাঃ) বললেন, ‘পিতামাতার সেবা ও আনুগত্য করা। তিনি আবারও জিজ্ঞেস করলেন, এরপর কোন কাজটি? জবাবে নবী (সাঃ) বললেন, ‘আল্লাহর পথে জিহাদ করা।

Thursday, December 19, 2013

ড. শ্রী শক্তি স্বরুপজী’র ইসলাম গ্রহণ

ড. শ্রী শক্তি স্বরুপজী’র ইসলাম গ্রহণ

ড. ইসলামুল হক এর কথা অনেকেই হয়তো জানেন। ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পূর্বে তাঁর নাম ছিল ড. শ্রী শক্তি স্বরুপজী মহারাজ উদাশেন ধর্মাচার্য উদয় শক্তি, যিনি আচার্য মহান্ত ড. স্বরুপজী মহারাজ নামেও পরিচিত ছিলেন। তিনি ছিলেন ভারতের বিখ্যাত হিন্দু পন্ডিত।

ড.স্বরুপজী অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় হতে ডিভিনিটি এবং ওরিয়েন্টালিজম-এই দু’বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ইংরেজি, গ্রিক, আরবিসহ ১২টি ভাষায় পড়তে ও লিখতে জানতেন।

ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পূর্বে ভারতবর্ষের হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা তাঁকে তাদের দেবতা হিসেবে গণ্য করতো এবং প্রচুর দান-দক্ষিণা প্রদান করত। এছাড়া মন্দিরের প্রধান পুরোহিত হিসেবেও তিনি ছিলেন অগাধ সম্পত্তির মালিক।
ইসলাম ধর্ম গ্রহণের কারণ হিসেবে তিনি বলেন, পৃথিবীর প্রধান প্রধান ধর্মগুলি আমি অধ্যয়ন করেছি, তাই ইসলাম ধর্মের ডিভিনিটি আর সত্যতা সম্পর্কে আমার কোনরূপ সন্দেহ ছিলনা।
একবার ১৯৮১ সালের প্রথম দিকে পরমধাম আশ্রমের অধ্যক্ষ আমাকে লেকচার দেওয়ার জন্য তাঁর আশ্রমে নিমন্ত্রণ জানান। সেখানে অনেক বিখ্যাত হিন্দু পন্ডিতবর্গ উপস্থিত ছিলেন।