সকাল-সন্ধ্যা ও পাঞ্জেগানা রূহানী অজীফা
সকাল-সন্ধ্যা ও পাঞ্জেগানা
রূহানী অজীফা
بـسـم الـله الـرحـمـن الـرحـيـم
الـحـمـد لـله بـجـمـيـع بـحـامـده كـلـهـا مـا عـلـمـت مـنـهـا ومـالـم اعـلـم وصـلـى الـله عـلـى سـيـدنـا ومـولـنـا مـحـمـد والـه واصـحـابـه وبـارك وسـلـم
“ফক্বীর, হাক্বীর হযরত এমদাদুল্লাহ গাফারাল্লাহু যুনূবাহু ওয়া ওয়ালিদাইহি” তিনি তরীকতের ভ্রাতৃবৃন্দ ও মা’রেফাত অন্বেষণ কারীদের খেদমতে বলেন, ক্বলবের জিকির সমূহে মশগুল হওয়া আবশ্যক। ফরজ, ওয়াজিব ও সুন্নাত ইবাদত সমূহ ব্যতীত যে সমস্ত ইবাদত, আমল ও অজীফা সমূহ যাহা দিলের ময়লা পরিষ্কার ও রূহে এশকের আগুন জ্বালানোর ব্যাপারে শক্তি দান করে এবং সাহায্য করে তাহা আমলে আনিবে। যেমন ঃ তাহাজ্জুদের বার বা আট রাকআত নামাজ, এশরাকের ছয় (বা চার) রাকআত নামাজ, চাশতের দুই, চার হতে বার রাকআত নামাজ, আওয়াবীনের ছয় হতে বিশ রাকআত নামাজ। জোহর, আছর ও এশার পূর্বে চার রাকআত করে সুন্নত নামাজ, জুমুআর দিন যদি সময় হয় তবে ছালাতুত্তাছবীহের নামাজ পড়বে। আইয়ামে বেযের রোজা, সোমবার ও বৃহস্পতিবার দিনের রোজা, শাওয়াল মাসের ছয় রোজা, রজব মাসের প্রথম আট দিন রোজা (রজব মাসের বিশুদ্ধ তাহক্বীক্ব মতে এক রোজার কথা আছে। ৮ বা ১০ বা ১৫ রোজার হাদীছ দুর্বল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি) এবং শা’বান মাসে রোজা রাখবে।
কুরআন শরীফের তেলাওয়াত যতটুকু সম্ভব তেলাওয়াত করবে। উত্তম ইহা যে, ৪০ দিনে কুরআন খতম করবে।
ফজর নামাজের সুন্নত এবং ফরজের মধ্যে ৪১ বার সূরা-ফাতেহা উহার অর্থের দিকে খেয়াল করে একাগ্রমনে পড়বে। সূরা ফাতেহার অর্থ এই-
“সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ্ তা’আলার জন্য যিনি সমস্ত জগৎ সমূহের সৃষ্টিকর্তা, রক্ষাকর্তা, পালনকর্তা। যিনি দয়াময়, যিনি অত্যন্ত দয়ালু, যিনি বড় মেহেরবান। যিনি কর্মফলের নির্ধারিত দিনের একচ্ছত্র মালিক, একচ্ছত্র অধিপতি। অন্য কারও বন্দেগী করব না আমরা, একমাত্র আপনারই বন্দেগী করছি ও করব। আমরা অন্য কারও নিকট (কোন দেব-দেবী, পীর-ফকীর ও কোন কবর-মাজারের নিকট) সাহায্য প্রার্থনা করব না, একমাত্র আপনারই নিকট সাহায্য প্রার্থনা করছি ও করব। দেখান আমাদেরকে সঠিক, সরল, সংক্ষেপ ও সুদৃঢ় পথÑ তাঁহাদের পথ যাঁহাদের উপর আপনার বিন্দুমাত্র গজব নিপতিত হয় নাই। (হে আল্লাহ! আপনি আমাদের প্রার্থনা কবুল করুন”।) এবং ফজর নামাজের পর।
لاالـه الا الـله وحـده لا شـريـك لـه لـه الـمـلـك ولـه الـحـمـد يـحـيـى ويـمـيـت وهـو حـى لايـمـوت ابـدا ابـدا ذوالـجـلال والاكـرام
উচ্চারণ ঃ লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা-শারীকা লাহূ লাহুল মুল্কু ওয়া লাহুল্ হামদু ইয়ুহ্য়্যি ওয়া ইয়ুমীতু ওয়া হুওয়া হাইয়্যুল লা-ইয়ামূতু আবাদান আবাদান যুল জালা-লি ওয়াল ইকরাম!
এই কালিমা দশবার পড়বে। সূরা ইয়াছিন একবার পড়বে। ইস্তেগ্ফার ১০০ বার, উহা এই -
اسـتـغـفـر الـله الـذى لا الـه الا هـو الـحـى الـقـيـوم واتـوب الـيـه -
উচ্চারণ ঃ আস্তাগ্ফিরুল্লা হাল্লাযী লা-ইলা-হা ইল্লা হুওয়াল্ হাইয়্যুল কাইয়্যূমু ওয়া আতূবু ইলাইহ।
একশতবার এই দোয়া পড়বে।
سـبـحـان الـله وبـحـمـده سـبـحـان الـله الـعـلـى الـعـظـيـم وبـحـمـده اسـتـغـفـر الـله-
উচ্চারণ ঃ ছুবহা-নাল্লা-হি ওয়াবিহামদিহী ছুবহা-নাল্লা-হিল্ আলিয়্যিল্ আযীম, ওয়াবিহামদিহী আস্তাগ্ফিরুল্লাহ্।
একশত একবার এই দোয়া পড়বে।
بـسـم الـله الـرحـمـن الـرحـيـم لاحـول ولاقـوة الا بالـله الـعـلـى الـعـظـيـم-
উচ্চারণ ঃ বিস্মিল্লার্হি রহমানির রহীমি লা-হাওলা ওয়ালা কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লা-হিল্ আলিয়্যিল্ আযীম।
কালিমায়ে তাইয়্যিবা ১০০ বার এবং ৪১ বার এই দোয়া।
يـاحـى يـاقـيـوم لا الـه الا انـت اسـئـلـك ان تـحـيـى قـلـبى بـنـور مـعـرفـتـك ابـدا يـا الـله-
উচ্চারণ ঃ “ইয়া হাইয়্যু ইয়া ক্বাইয়্যূমু লা- ইলা-হা ইল্লা আংতা আছ্য়ালুকা আংতুহ্য়্যি ক্বল্বী বিনূরি মা’রিফাতিকা আবাদান ইয়া আল্লাহ্।” একাগ্রচিত্তে পড়বে। তারপর দরূদ শরীফ ১০০ বার পড়বে।
ছালাতুত্ তাছবীহ নামাজ
ছালাতুত্ তাছবীহ নামাজ ছগীরা, কবীরা-ইচ্ছাকৃত, অনিচ্ছাকৃত, গোপনে এবং প্রকাশ্যে সমস্ত গুনাহ্ মুক্তির জন্য। হাদীছ শরীফে এসেছে, রছূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াছাল্লাম আপন চাচা হযরত আব্বাছ (রাঃ) – কে উহা শিক্ষা দিয়াছেন যে, চার রাকআত নফল নামাজ, উহার প্রত্যেক রাকআতের কেরাআত পড়ার পর ১৫ বার পড়বে।
سـبـحـان الـله والـحـمـد لـله ولا الـه الا الـله والـله اكـبـر
উচ্চারন ঃ ছুবহা-নাল্লা-হি ওয়াল হামদু লিল্লাহি ওয়া লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার-পড়বে।
তারপর রুকুতে ১০ বার, রুকু হতে উঠে ১০ বার। সিজদায় গিয়া সিজদার তছবীহ পড়ার পর ১০ বার, সিজদা হতে উঠে ১০ বার, দ্বিতীয় সিজদায় ১০ বার, আবার সিজদা হতে বসে ১০ বার। এইরূপে প্রত্যেক রাকআতে ৭৫ বার এবং চার রাকআতে ৩০০ বার পড়তে হবে। (বৈঠকে ১০ বার পড়ার পর আত্তাহিয়্যাতু পড়বে) সম্ভব হলে এই নামাজ প্রত্যহ একবার, তাহা না হলে সপ্তাহে একবার, তাহা না হলে মাসে একবার, তাহা না হলে বৎসরে একবার, তাহা না হলে জীবনে একবার পড়বে।
বর্ণিত আছে, চার রাকআত নামাজে এই চারটি সূরা পড়তে হবে-আল্হাকুমুত্ তাকাছুর, ওয়াল আছরি, কুল ইয়া আইয়্যুহাল কা-ফিরূন, কুলহুওয়াল্লাহু আহাদ। উহা ছাড়া আরও সূরার কথা বর্ণিত আছে যেমন, ছাব্বিহিছমা এবং মুছাব্বাহাত অথবা যে কোন সূরা দিয়া পড়া যায়।
মাছয়ালা ঃ উক্ত নামাজের বর্ণিত তাছবীহ আঙ্গুল চাপ দিয়ে গণনা করতে হবে। কর গুনবে না বা তছবীহ হাতে নিবে না।
রূহানী অজীফা
بـسـم الـله الـرحـمـن الـرحـيـم
الـحـمـد لـله بـجـمـيـع بـحـامـده كـلـهـا مـا عـلـمـت مـنـهـا ومـالـم اعـلـم وصـلـى الـله عـلـى سـيـدنـا ومـولـنـا مـحـمـد والـه واصـحـابـه وبـارك وسـلـم
“ফক্বীর, হাক্বীর হযরত এমদাদুল্লাহ গাফারাল্লাহু যুনূবাহু ওয়া ওয়ালিদাইহি” তিনি তরীকতের ভ্রাতৃবৃন্দ ও মা’রেফাত অন্বেষণ কারীদের খেদমতে বলেন, ক্বলবের জিকির সমূহে মশগুল হওয়া আবশ্যক। ফরজ, ওয়াজিব ও সুন্নাত ইবাদত সমূহ ব্যতীত যে সমস্ত ইবাদত, আমল ও অজীফা সমূহ যাহা দিলের ময়লা পরিষ্কার ও রূহে এশকের আগুন জ্বালানোর ব্যাপারে শক্তি দান করে এবং সাহায্য করে তাহা আমলে আনিবে। যেমন ঃ তাহাজ্জুদের বার বা আট রাকআত নামাজ, এশরাকের ছয় (বা চার) রাকআত নামাজ, চাশতের দুই, চার হতে বার রাকআত নামাজ, আওয়াবীনের ছয় হতে বিশ রাকআত নামাজ। জোহর, আছর ও এশার পূর্বে চার রাকআত করে সুন্নত নামাজ, জুমুআর দিন যদি সময় হয় তবে ছালাতুত্তাছবীহের নামাজ পড়বে। আইয়ামে বেযের রোজা, সোমবার ও বৃহস্পতিবার দিনের রোজা, শাওয়াল মাসের ছয় রোজা, রজব মাসের প্রথম আট দিন রোজা (রজব মাসের বিশুদ্ধ তাহক্বীক্ব মতে এক রোজার কথা আছে। ৮ বা ১০ বা ১৫ রোজার হাদীছ দুর্বল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি) এবং শা’বান মাসে রোজা রাখবে।
কুরআন শরীফের তেলাওয়াত যতটুকু সম্ভব তেলাওয়াত করবে। উত্তম ইহা যে, ৪০ দিনে কুরআন খতম করবে।
সকালের অজীফা সমূহ
“সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ্ তা’আলার জন্য যিনি সমস্ত জগৎ সমূহের সৃষ্টিকর্তা, রক্ষাকর্তা, পালনকর্তা। যিনি দয়াময়, যিনি অত্যন্ত দয়ালু, যিনি বড় মেহেরবান। যিনি কর্মফলের নির্ধারিত দিনের একচ্ছত্র মালিক, একচ্ছত্র অধিপতি। অন্য কারও বন্দেগী করব না আমরা, একমাত্র আপনারই বন্দেগী করছি ও করব। আমরা অন্য কারও নিকট (কোন দেব-দেবী, পীর-ফকীর ও কোন কবর-মাজারের নিকট) সাহায্য প্রার্থনা করব না, একমাত্র আপনারই নিকট সাহায্য প্রার্থনা করছি ও করব। দেখান আমাদেরকে সঠিক, সরল, সংক্ষেপ ও সুদৃঢ় পথÑ তাঁহাদের পথ যাঁহাদের উপর আপনার বিন্দুমাত্র গজব নিপতিত হয় নাই। (হে আল্লাহ! আপনি আমাদের প্রার্থনা কবুল করুন”।) এবং ফজর নামাজের পর।
لاالـه الا الـله وحـده لا شـريـك لـه لـه الـمـلـك ولـه الـحـمـد يـحـيـى ويـمـيـت وهـو حـى لايـمـوت ابـدا ابـدا ذوالـجـلال والاكـرام
উচ্চারণ ঃ লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা-শারীকা লাহূ লাহুল মুল্কু ওয়া লাহুল্ হামদু ইয়ুহ্য়্যি ওয়া ইয়ুমীতু ওয়া হুওয়া হাইয়্যুল লা-ইয়ামূতু আবাদান আবাদান যুল জালা-লি ওয়াল ইকরাম!
এই কালিমা দশবার পড়বে। সূরা ইয়াছিন একবার পড়বে। ইস্তেগ্ফার ১০০ বার, উহা এই -
اسـتـغـفـر الـله الـذى لا الـه الا هـو الـحـى الـقـيـوم واتـوب الـيـه -
উচ্চারণ ঃ আস্তাগ্ফিরুল্লা হাল্লাযী লা-ইলা-হা ইল্লা হুওয়াল্ হাইয়্যুল কাইয়্যূমু ওয়া আতূবু ইলাইহ।
একশতবার এই দোয়া পড়বে।
سـبـحـان الـله وبـحـمـده سـبـحـان الـله الـعـلـى الـعـظـيـم وبـحـمـده اسـتـغـفـر الـله-
উচ্চারণ ঃ ছুবহা-নাল্লা-হি ওয়াবিহামদিহী ছুবহা-নাল্লা-হিল্ আলিয়্যিল্ আযীম, ওয়াবিহামদিহী আস্তাগ্ফিরুল্লাহ্।
একশত একবার এই দোয়া পড়বে।
بـسـم الـله الـرحـمـن الـرحـيـم لاحـول ولاقـوة الا بالـله الـعـلـى الـعـظـيـم-
উচ্চারণ ঃ বিস্মিল্লার্হি রহমানির রহীমি লা-হাওলা ওয়ালা কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লা-হিল্ আলিয়্যিল্ আযীম।
কালিমায়ে তাইয়্যিবা ১০০ বার এবং ৪১ বার এই দোয়া।
يـاحـى يـاقـيـوم لا الـه الا انـت اسـئـلـك ان تـحـيـى قـلـبى بـنـور مـعـرفـتـك ابـدا يـا الـله-
উচ্চারণ ঃ “ইয়া হাইয়্যু ইয়া ক্বাইয়্যূমু লা- ইলা-হা ইল্লা আংতা আছ্য়ালুকা আংতুহ্য়্যি ক্বল্বী বিনূরি মা’রিফাতিকা আবাদান ইয়া আল্লাহ্।” একাগ্রচিত্তে পড়বে। তারপর দরূদ শরীফ ১০০ বার পড়বে।
ছালাতুত্ তাছবীহ নামাজ
ছালাতুত্ তাছবীহ নামাজ ছগীরা, কবীরা-ইচ্ছাকৃত, অনিচ্ছাকৃত, গোপনে এবং প্রকাশ্যে সমস্ত গুনাহ্ মুক্তির জন্য। হাদীছ শরীফে এসেছে, রছূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াছাল্লাম আপন চাচা হযরত আব্বাছ (রাঃ) – কে উহা শিক্ষা দিয়াছেন যে, চার রাকআত নফল নামাজ, উহার প্রত্যেক রাকআতের কেরাআত পড়ার পর ১৫ বার পড়বে।
سـبـحـان الـله والـحـمـد لـله ولا الـه الا الـله والـله اكـبـر
উচ্চারন ঃ ছুবহা-নাল্লা-হি ওয়াল হামদু লিল্লাহি ওয়া লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার-পড়বে।
তারপর রুকুতে ১০ বার, রুকু হতে উঠে ১০ বার। সিজদায় গিয়া সিজদার তছবীহ পড়ার পর ১০ বার, সিজদা হতে উঠে ১০ বার, দ্বিতীয় সিজদায় ১০ বার, আবার সিজদা হতে বসে ১০ বার। এইরূপে প্রত্যেক রাকআতে ৭৫ বার এবং চার রাকআতে ৩০০ বার পড়তে হবে। (বৈঠকে ১০ বার পড়ার পর আত্তাহিয়্যাতু পড়বে) সম্ভব হলে এই নামাজ প্রত্যহ একবার, তাহা না হলে সপ্তাহে একবার, তাহা না হলে মাসে একবার, তাহা না হলে বৎসরে একবার, তাহা না হলে জীবনে একবার পড়বে।
বর্ণিত আছে, চার রাকআত নামাজে এই চারটি সূরা পড়তে হবে-আল্হাকুমুত্ তাকাছুর, ওয়াল আছরি, কুল ইয়া আইয়্যুহাল কা-ফিরূন, কুলহুওয়াল্লাহু আহাদ। উহা ছাড়া আরও সূরার কথা বর্ণিত আছে যেমন, ছাব্বিহিছমা এবং মুছাব্বাহাত অথবা যে কোন সূরা দিয়া পড়া যায়।
মাছয়ালা ঃ উক্ত নামাজের বর্ণিত তাছবীহ আঙ্গুল চাপ দিয়ে গণনা করতে হবে। কর গুনবে না বা তছবীহ হাতে নিবে না।
জোহরের সময় অজীফা সমূহ
জোহরের নামাজের পর ১০০ বার কালিমায়ে তাইয়্যিবা ও ১০০ বার দরূদ শরীফ এবং সূরা ইন্না ফাতাহ্না অর্থাৎ, সূরা ফাতাহ্ ও এক মঞ্জিল দালায়েলুল্ খাইরাত পড়বে। ৫০০ বার الـله الـصـمـد আল্লাহুছ ছমাদ, ও ২১ বার সূরা ইযাজা-য়া নাছরুল্লাহ্ পড়বেÑ
اذا جـاء نـصـر الـله والـفـتـح ১ ورايـت الـنـاس يـدخـلـون فـى ديـن الـله افـواجـا ২ فـسـبـح بـحـمـد ربـك واسـتـغـفـره ৩ انـه كـان تـوابـا ৪
আছরের সময় অজীফা সমূহ
আছর নামাজের পর সূরা নাবা একবার এবং ১০০ বার এই দোয়া পড়বে।
لاالـه الا انـت سـبـحـنـك انـى كـنـت مـن الـظـالـمـيـن-
উচ্চারণ ঃ লা-ইলা-হা ইল্লা আংতা ছুব্হানাকা ইন্নী কুংতু মিনায্য-লিমীন।
মাগরিবের সময় অজীফা সমূহ
মাগরিবের নামাজের পর সূরা ওয়াকিআ একবার, ১০০ বার কালিমা তাইয়্যিবা, দরূদ শরীফ ১০০ বার (যে কোন দরূদ পড়তে পারেন তবে নিম্নোক্ত দরূদ পড়া ভাল।)
الـلـهـم صـلى عـلـى مـحـمـدن الـنـبـى الامـى والـه وسـلـم تـسـلـيـمـا-
উচ্চারণ ঃ আল্লা-হুম্মা ছল্লি’আলা মুহাম্মাদি নিন্নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি ওয়া আলিহী ওয়া ছাল্লিম্ তাছলীমা) তারপর ২১ বার পড়বেÑ
الـلـهـم طـهـر قـلـبـى عـن غـيـرك ونـور قـلـبـى بـنـور مـعـرفـتـك ابـدا يـا الـله يـا الـله يـا الـله-
উচ্চারণ ঃ আল্লা-হুম্মা ত্বহ্হির ক্বলবী আন গাইরিকা ওয়া নাওভির ক্বলবী বিনূরি মাঅরিফাতিকা আবাদা, ইয়া আল্লাহু, ইয়া আল্লাহু, ইয়া আল্লাহ্! একাগ্র মনে পড়বে।
এশার সময় অজীফা সমূহ
এশার নামাজের পর সূরা সিজদা ও সূরা মুল্ক এক একবার, ১০০ বার কালিমায়ে তাইয়্যিবা, ১০০ বার দরূদ শরীফ এবং ১০১ বার
يـا حـى يـا قـيـوم بـرحـمـتـك اسـتـغـيـث
জোহরের নামাজের পর ১০০ বার কালিমায়ে তাইয়্যিবা ও ১০০ বার দরূদ শরীফ এবং সূরা ইন্না ফাতাহ্না অর্থাৎ, সূরা ফাতাহ্ ও এক মঞ্জিল দালায়েলুল্ খাইরাত পড়বে। ৫০০ বার الـله الـصـمـد আল্লাহুছ ছমাদ, ও ২১ বার সূরা ইযাজা-য়া নাছরুল্লাহ্ পড়বেÑ
اذا جـاء نـصـر الـله والـفـتـح ১ ورايـت الـنـاس يـدخـلـون فـى ديـن الـله افـواجـا ২ فـسـبـح بـحـمـد ربـك واسـتـغـفـره ৩ انـه كـان تـوابـا ৪
আছরের সময় অজীফা সমূহ
আছর নামাজের পর সূরা নাবা একবার এবং ১০০ বার এই দোয়া পড়বে।
لاالـه الا انـت سـبـحـنـك انـى كـنـت مـن الـظـالـمـيـن-
উচ্চারণ ঃ লা-ইলা-হা ইল্লা আংতা ছুব্হানাকা ইন্নী কুংতু মিনায্য-লিমীন।
মাগরিবের সময় অজীফা সমূহ
মাগরিবের নামাজের পর সূরা ওয়াকিআ একবার, ১০০ বার কালিমা তাইয়্যিবা, দরূদ শরীফ ১০০ বার (যে কোন দরূদ পড়তে পারেন তবে নিম্নোক্ত দরূদ পড়া ভাল।)
الـلـهـم صـلى عـلـى مـحـمـدن الـنـبـى الامـى والـه وسـلـم تـسـلـيـمـا-
উচ্চারণ ঃ আল্লা-হুম্মা ছল্লি’আলা মুহাম্মাদি নিন্নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি ওয়া আলিহী ওয়া ছাল্লিম্ তাছলীমা) তারপর ২১ বার পড়বেÑ
الـلـهـم طـهـر قـلـبـى عـن غـيـرك ونـور قـلـبـى بـنـور مـعـرفـتـك ابـدا يـا الـله يـا الـله يـا الـله-
উচ্চারণ ঃ আল্লা-হুম্মা ত্বহ্হির ক্বলবী আন গাইরিকা ওয়া নাওভির ক্বলবী বিনূরি মাঅরিফাতিকা আবাদা, ইয়া আল্লাহু, ইয়া আল্লাহু, ইয়া আল্লাহ্! একাগ্র মনে পড়বে।
এশার সময় অজীফা সমূহ
এশার নামাজের পর সূরা সিজদা ও সূরা মুল্ক এক একবার, ১০০ বার কালিমায়ে তাইয়্যিবা, ১০০ বার দরূদ শরীফ এবং ১০১ বার
يـا حـى يـا قـيـوم بـرحـمـتـك اسـتـغـيـث
0 comments:
Post a Comment