বিশ্ব
ইজতেমায় কার খিত্তা কোথায়?
আগামী
৮ জানুয়ারি শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া
টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমার প্রথম
পর্বে দেশের ১৭টি জেলার
মুসল্লিরা অংশ নেবেন।
১৫ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া
দ্বিতীয় ধাপে অংশ নেবেন
১৬টি জেলার মুসল্লিরা।
প্রত্যেক জেলার মুসল্লিদের জন্য
আলাদা আলাদা খিত্তার (থাকার
জায়গা) ব্যবস্থা থাকবে।
আগামী
শুক্রবার বাদ ফজর আম
বয়ানের মধ্যে
দিয়ে শুরু হচ্ছে বিশ্ব
ইজতেমার প্রথম পর্বে অংশ
নেবেন ঢাকা জেলার একাংশসহ
নারায়ণগঞ্জ, শেরপুর, মাদারীপুর, সিরাজগঞ্জ, নাটোর, গাইবান্ধা, নীলফামারী,
পঞ্চগড়, লক্ষ্মীপুর, সিলেট, নড়াইল, মাগুরা,
চট্টগ্রাম, পটুয়াখালী, ভোলা ও ঝালকাঠির
সদস্যরা। আখেরি
মোনাজাতের মধ্যে দিয়ে তা
শেষ হবে ১০ জানুয়ারি।
১৫
জানুয়ারি দ্বিতীয় পর্বে অংশ নেবেন
ঢাকা জেলার একাংশসহ নেত্রকোনা,
ফরিদপুর, জামালপুর, নরসিংদী, রাজশাহী, কুড়িগ্রাম, বগুড়া, ঠাকুরগাঁও, ফেনী,
কুমিল্লা, সুনামগঞ্জ, খুলনা, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা
ও পিরোজপুরের সদস্যরা। দ্বিতীয়
ধাপ ১৫ জানুয়ারি শুরু
হয়ে শেষ হবে ১৭
জানুয়ারি।
আর
পরের বছর এসব জেলা
বাদে বাকি জেলাগুলোর মুসল্লিরা
ইজতেমায় অংশ নেবেন।
২০১৭ সালে অংশ নেবেন
কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, নোয়াখালী, চাঁদপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, মানিকগঞ্জ, ফরিদপুর, শরীয়তপুর, গোপালগঞ্জ, রংপুর, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম,
দিনাজপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, পাবনা, জয়পুরহাট,
যশোর, মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, বরিশাল ও বরগুনা
জেলার সদস্যরা।
১৯৬৭
সাল থেকে ঢাকার টঙ্গীর
তুরাগ তীরে নিয়মিত ইজতেমা
হচ্ছে। জনসংখ্যা
বেড়ে যাওয়ায় ২০১১ সাল
থেকে দুই পর্বে ৬৪
জেলার সদস্যরা ইজতেমায় যোগ দিতেন।
তবু স্থান সংকুলান না
হওয়ায় এ বছর থেকে
দুই পর্বে ৩২ জেলার
সদস্যদের জন্য ইজতেমার আয়োজন
হবে। পরের
বছর হবে বাকি ৩২
জেলার জন্য।
কার
খিত্তা কোথায়: প্রথম ধাপে
অংশ নেয়া ১৭ জেলার
মুসল্লিদের মধ্যে ঢাকা জেলা
১ থেকে ৬ নং
খিত্তায়, শেরপুর ৭ নং
খিত্তা, নারায়ণগঞ্জ ৮ ও ১১
নং খিত্তা, নীলফামারী ৯ নং খিত্তা,
সিরাজগঞ্জ ১০ নং খিত্তা,
নাটোর ১২ নং খিত্তা,
গাইবান্ধা ১৩ নং খিত্তা,
লক্ষীপুর ১৪ ও ১৫
নং খিত্তা, সিলেট ১৬ ও
১৭ নং খিত্তা, চট্টগ্রাম
১৮ ও ১৯ নং
খিত্তা, নড়াইল ২০ নং
খিত্তা, মাদারীপুর
২১ নং খিত্তা, ভোলা
২২ ও ২৩ নং
খিত্তা, মাগুড়া ২৪ নং
খিত্তা, পটুয়াখালী ২৫ নং খিত্তা,
ঝালকাঠি ২৬ নং খিত্তা
এবং পঞ্চগড় ২৭ নং
খিত্তা।
এছাড়া
১৫ জানুয়ারি দ্বিতীয় ধাপের ইজতেমায় অংশ
নেবে ১৬ জেলার মুসল্লিরা। তাদের
মধ্যে ঢাকা জেলা ১
থেকে ৭ নং খিত্তা,
ঝিনাইদহ ৮ নং খিত্তা,
জামালপুর ৯ ও ১১
নং খিত্তা, ফরিদপুর ১০ নং খিত্তা,
নেত্রকোনা ১২ ও ১৩
নং খিত্তা, নরসিংদী ১৪ ও ১৫
নং খিত্তা, কুমিল্লা ১৬ ও ১৮
নং খিত্তা, কুড়িগ্রাম ১৭ নং খিত্তা,
রাজশাহী ১৯ ও ২০
নং খিত্তা, ফেনী ২১ নং
খিত্তা, ঠাকুরগাঁও ২২ নং খিত্তা,
সুনামগঞ্জ ২৩ নং খিত্তা,
বগুড়া ২৪ ও
২৫ নং খিত্তা, খুলনা
২৬ ও ২৭ নং
খিত্তা, চুয়াডাঙ্গা ২৮ নং খিত্তা
এবং পিরোজপুর ২৯ নং খিত্তা।
প্রতিবছর
তাবলিগ জামাতের উদ্যোগে বিশ্ব ইজতেমার আয়োজন
হয়। ইজতেমায়
তাবলিগ জামাতের দেশি-বিদেশি সাথীরা
অংশ নেন। বয়ান
করেন সংগঠনটির শীর্ষ আলেমরা।
প্রতিবছরই সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে ইজতেমা মাঠের যাবতীয়
আয়োজন ও ব্যবস্থাপনা সম্পন্ন
হয়।
ইজতেমায়
যান চলাচল ও পার্কিং
নিষেধাজ্ঞা:
টঙ্গীর
তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমা
উপলক্ষে বুধবার (৬ জানুয়ারি) হতে
গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা থেকে টঙ্গী পর্যন্ত
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে বৃহত্তর জেলাসমূহের ঢাকাগামী যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। এছাড়া
দুই পর্বের আখেরী মোনাজাতের
দিন গাজীপুরে বিভিন্ন সড়কে যান চলাচল
বন্ধ থাকবে।
গাজীপুর
জেলা তথ্য অফিসার মো.
নূরুল হক স্বাক্ষরিত এক
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো
হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে
জানানো হয়েছে, আগামী ১০
জানুয়ারী ও ১৭ জানুযারী
আখেরি মোনাজাতের দিন সকাল ৬
টা থেকে গাজীপুরের কালীগঞ্জ-টঙ্গী মহাসড়কের মাঝুখান
ব্রিজ হতে স্টেশনরোড ওভার
ব্রিজ পর্যন্ত এবং টঙ্গীর কামারপাড়া
ব্রিজ থেকে মুন্নু টেক্সটাইল
মিল গেট পর্যন্ত সড়ক
পথে যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে।
এদিকে
পন্টুন ব্রিজ নির্মাণ ও
মুসুল্লীদের চলাচলের সুবিধার্থে কামার পাড়া ব্রিজ
থেকে টঙ্গী ব্রিজ পর্যন্ত
তুরাগ নদীর সকল প্রকার
নৌযান চলাচল নোঙ্গর করা
৫ জানুয়ারী মঙ্গলবার থেকে ১৭ জানুয়ারী
বন্ধ থাকবে। প্রয়োজনে
নৌযানসমূহ টঙ্গী ব্রিজের পূর্ব
পাশে এবং কামার পাড়া
সেতুর উত্তর পাশে নোঙ্গর
করতে পারবে।
গাড়ী
পার্কিং: ইজতেমা
চলাকালীন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের চান্দনা
চৌরাস্তা হয়ে আগত মুসুল্লীদের
বহনকারী যানবাহন পার্কিং এর জন্য ১০
জানুয়ারী সকাল ৬ টা
থেকে মহাসড়ক পরিহার করে
টঙ্গীর কাদেরিয়া টেক্সটাইল মিল কম্পাউন্ট, মেঘনা
টেক্সটাইল মিলের পাশে রাস্তার
উভয় পাশে শফিউদ্দিন সরকার
একাডেমি মাঠ প্রাঙ্গন ও
ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের পশ্চিম পাশে টিআইসি
মাঠ, ভাওয়াল বদরে আলম
সরকারী কলেজ মাঠ, চান্দনা
চৌরাস্তা হাই স্কুল মাঠ,
তেলিপাড়া ট্রাক স্ট্যান্ড এবং
নরসিংদী কালীগঞ্জ হয়ে আগত মুসুল্লীদের
বহনকারী যানবাহন টঙ্গীর কে-টু
ও নেভী সিগারেট ফ্যাক্টরী
সংলগ্ন খোলা স্থানে গাড়ী
পার্কিং এর ব্যবস্থা করা
হয়েছে।
৬
জানুয়ারী সন্ধ্যা ৬ টা থেকে
উল্লেখিত সড়ক পরিহার করে
বৃহত্তর জেলাসমূহ হতে ঢাকাগামী সকল
যানবাহন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের চান্দনা
চৌরাস্তা হতে টঙ্গী হয়ে
ডিএমপি এলাকায় প্রবেশের পরিবর্তে
চান্দনা চৌরাস্তা, কোনাবাড়ী, কালিয়াকৈর চন্দ্রা, বাইপাইল, নবীনগর, আমিন বাজার হয়ে
চলাচল করার নির্দেশ দিয়েছেন
গাজীপুরের জেলা প্রশাসক এস
এম আলম। ইজতেমা
চলাকালে নামাজের সময় তুরাগ নদীর
পশ্চিম পাড়ে ইমামের সামনে
না দাড়িয়ে পেছনে দাড়িয়ে
নামাজ আদায় করার নির্দেশ্য
দেওয়া হয়েছে। এবারের
দুই পর্বে বিশ্ব ইজতেমায়
দেশী বিদেশী ৩০ থেকে
৩৫ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসুল্লী
অংশগ্রহন করবে বলে আশা
করা হচ্ছে।
(মো:
মিলটন খন্দকার, গাজীপুর) আগামী ৮ জানুয়ারি
শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া
টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমার প্রথম
পর্বে দেশের ১৭টি জেলার
মুসল্লিরা অংশ নেবেন।
১৫ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া
দ্বিতীয় ধাপে অংশ নেবেন
১৬টি জেলার মুসল্লিরা।
প্রত্যেক জেলার মুসল্লিদের জন্য
আলাদা আলাদা খিত্তার (থাকার
জায়গা) ব্যবস্থা থাকবে।
আগামী
শুক্রবার বাদ ফজর আম
বয়ানের মধ্যে
দিয়ে শুরু হচ্ছে বিশ্ব
ইজতেমার প্রথম পর্বে অংশ
নেবেন ঢাকা জেলার একাংশসহ
নারায়ণগঞ্জ, শেরপুর, মাদারীপুর, সিরাজগঞ্জ, নাটোর, গাইবান্ধা, নীলফামারী,
পঞ্চগড়, লক্ষ্মীপুর, সিলেট, নড়াইল, মাগুরা,
চট্টগ্রাম, পটুয়াখালী, ভোলা ও ঝালকাঠির
সদস্যরা। আখেরি
মোনাজাতের মধ্যে দিয়ে তা
শেষ হবে ১০ জানুয়ারি।
১৫
জানুয়ারি দ্বিতীয় পর্বে অংশ নেবেন
ঢাকা জেলার একাংশসহ নেত্রকোনা,
ফরিদপুর, জামালপুর, নরসিংদী, রাজশাহী, কুড়িগ্রাম, বগুড়া, ঠাকুরগাঁও, ফেনী,
কুমিল্লা, সুনামগঞ্জ, খুলনা, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা
ও পিরোজপুরের সদস্যরা। দ্বিতীয়
ধাপ ১৫ জানুয়ারি শুরু
হয়ে শেষ হবে ১৭
জানুয়ারি।
আর
পরের বছর এসব জেলা
বাদে বাকি জেলাগুলোর মুসল্লিরা
ইজতেমায় অংশ নেবেন।
২০১৭ সালে অংশ নেবেন
কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, নোয়াখালী, চাঁদপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, মানিকগঞ্জ, ফরিদপুর, শরীয়তপুর, গোপালগঞ্জ, রংপুর, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম,
দিনাজপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, পাবনা, জয়পুরহাট,
যশোর, মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, বরিশাল ও বরগুনা
জেলার সদস্যরা।
১৯৬৭
সাল থেকে ঢাকার টঙ্গীর
তুরাগ তীরে নিয়মিত ইজতেমা
হচ্ছে। জনসংখ্যা
বেড়ে যাওয়ায় ২০১১ সাল
থেকে দুই পর্বে ৬৪
জেলার সদস্যরা ইজতেমায় যোগ দিতেন।
তবু স্থান সংকুলান না
হওয়ায় এ বছর থেকে
দুই পর্বে ৩২ জেলার
সদস্যদের জন্য ইজতেমার আয়োজন
হবে। পরের
বছর হবে বাকি ৩২
জেলার জন্য।
কার
খিত্তা কোথায়: প্রথম ধাপে
অংশ নেয়া ১৭ জেলার
মুসল্লিদের মধ্যে ঢাকা জেলা
১ থেকে ৬ নং
খিত্তায়, শেরপুর ৭ নং
খিত্তা, নারায়ণগঞ্জ ৮ ও ১১
নং খিত্তা, নীলফামারী ৯ নং খিত্তা,
সিরাজগঞ্জ ১০ নং খিত্তা,
নাটোর ১২ নং খিত্তা,
গাইবান্ধা ১৩ নং খিত্তা,
লক্ষীপুর ১৪ ও ১৫
নং খিত্তা, সিলেট ১৬ ও
১৭ নং খিত্তা, চট্টগ্রাম
১৮ ও ১৯ নং
খিত্তা, নড়াইল ২০ নং
খিত্তা, মাদারীপুর
২১ নং খিত্তা, ভোলা
২২ ও ২৩ নং
খিত্তা, মাগুড়া ২৪ নং
খিত্তা, পটুয়াখালী ২৫ নং খিত্তা,
ঝালকাঠি ২৬ নং খিত্তা
এবং পঞ্চগড় ২৭ নং
খিত্তা।
এছাড়া
১৫ জানুয়ারি দ্বিতীয় ধাপের ইজতেমায় অংশ
নেবে ১৬ জেলার মুসল্লিরা। তাদের
মধ্যে ঢাকা জেলা ১
থেকে ৭ নং খিত্তা,
ঝিনাইদহ ৮ নং খিত্তা,
জামালপুর ৯ ও ১১
নং খিত্তা, ফরিদপুর ১০ নং খিত্তা,
নেত্রকোনা ১২ ও ১৩
নং খিত্তা, নরসিংদী ১৪ ও ১৫
নং খিত্তা, কুমিল্লা ১৬ ও ১৮
নং খিত্তা, কুড়িগ্রাম ১৭ নং খিত্তা,
রাজশাহী ১৯ ও ২০
নং খিত্তা, ফেনী ২১ নং
খিত্তা, ঠাকুরগাঁও ২২ নং খিত্তা,
সুনামগঞ্জ ২৩ নং খিত্তা,
বগুড়া ২৪ ও
২৫ নং খিত্তা, খুলনা
২৬ ও ২৭ নং
খিত্তা, চুয়াডাঙ্গা ২৮ নং খিত্তা
এবং পিরোজপুর ২৯ নং খিত্তা।
প্রতিবছর
তাবলিগ জামাতের উদ্যোগে বিশ্ব ইজতেমার আয়োজন
হয়। ইজতেমায়
তাবলিগ জামাতের দেশি-বিদেশি সাথীরা
অংশ নেন। বয়ান
করেন সংগঠনটির শীর্ষ আলেমরা।
প্রতিবছরই সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে ইজতেমা মাঠের যাবতীয়
আয়োজন ও ব্যবস্থাপনা সম্পন্ন
হয়।
ইজতেমায়
যান চলাচল ও পার্কিং
নিষেধাজ্ঞা:
টঙ্গীর
তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমা
উপলক্ষে বুধবার (৬ জানুয়ারি) হতে
গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা থেকে টঙ্গী পর্যন্ত
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে বৃহত্তর জেলাসমূহের ঢাকাগামী যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। এছাড়া
দুই পর্বের আখেরী মোনাজাতের
দিন গাজীপুরে বিভিন্ন সড়কে যান চলাচল
বন্ধ থাকবে।
গাজীপুর
জেলা তথ্য অফিসার মো.
নূরুল হক স্বাক্ষরিত এক
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো
হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে
জানানো হয়েছে, আগামী ১০
জানুয়ারী ও ১৭ জানুযারী
আখেরি মোনাজাতের দিন সকাল ৬
টা থেকে গাজীপুরের কালীগঞ্জ-টঙ্গী মহাসড়কের মাঝুখান
ব্রিজ হতে স্টেশনরোড ওভার
ব্রিজ পর্যন্ত এবং টঙ্গীর কামারপাড়া
ব্রিজ থেকে মুন্নু টেক্সটাইল
মিল গেট পর্যন্ত সড়ক
পথে যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে।
এদিকে
পন্টুন ব্রিজ নির্মাণ ও
মুসুল্লীদের চলাচলের সুবিধার্থে কামার পাড়া ব্রিজ
থেকে টঙ্গী ব্রিজ পর্যন্ত
তুরাগ নদীর সকল প্রকার
নৌযান চলাচল নোঙ্গর করা
৫ জানুয়ারী মঙ্গলবার থেকে ১৭ জানুয়ারী
বন্ধ থাকবে। প্রয়োজনে
নৌযানসমূহ টঙ্গী ব্রিজের পূর্ব
পাশে এবং কামার পাড়া
সেতুর উত্তর পাশে নোঙ্গর
করতে পারবে।
গাড়ী
পার্কিং: ইজতেমা
চলাকালীন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের চান্দনা
চৌরাস্তা হয়ে আগত মুসুল্লীদের
বহনকারী যানবাহন পার্কিং এর জন্য ১০
জানুয়ারী সকাল ৬ টা
থেকে মহাসড়ক পরিহার করে
টঙ্গীর কাদেরিয়া টেক্সটাইল মিল কম্পাউন্ট, মেঘনা
টেক্সটাইল মিলের পাশে রাস্তার
উভয় পাশে শফিউদ্দিন সরকার
একাডেমি মাঠ প্রাঙ্গন ও
ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের পশ্চিম পাশে টিআইসি
মাঠ, ভাওয়াল বদরে আলম
সরকারী কলেজ মাঠ, চান্দনা
চৌরাস্তা হাই স্কুল মাঠ,
তেলিপাড়া ট্রাক স্ট্যান্ড এবং
নরসিংদী কালীগঞ্জ হয়ে আগত মুসুল্লীদের
বহনকারী যানবাহন টঙ্গীর কে-টু
ও নেভী সিগারেট ফ্যাক্টরী
সংলগ্ন খোলা স্থানে গাড়ী
পার্কিং এর ব্যবস্থা করা
হয়েছে।
৬
জানুয়ারী সন্ধ্যা ৬ টা থেকে
উল্লেখিত সড়ক পরিহার করে
বৃহত্তর জেলাসমূহ হতে ঢাকাগামী সকল
যানবাহন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের চান্দনা
চৌরাস্তা হতে টঙ্গী হয়ে
ডিএমপি এলাকায় প্রবেশের পরিবর্তে
চান্দনা চৌরাস্তা, কোনাবাড়ী, কালিয়াকৈর চন্দ্রা, বাইপাইল, নবীনগর, আমিন বাজার হয়ে
চলাচল করার নির্দেশ দিয়েছেন
গাজীপুরের জেলা প্রশাসক এস
এম আলম। ইজতেমা
চলাকালে নামাজের সময় তুরাগ নদীর
পশ্চিম পাড়ে ইমামের সামনে
না দাড়িয়ে পেছনে দাড়িয়ে
নামাজ আদায় করার নির্দেশ্য
দেওয়া হয়েছে। এবারের
দুই পর্বে বিশ্ব ইজতেমায়
দেশী বিদেশী ৩০ থেকে
৩৫ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসুল্লী
অংশগ্রহন করবে বলে আশা
করা হচ্ছে।
সূত্র
– মো: মিলটন খন্দকার, গাজীপুর, প্রিয়.কম