আসলে মুসলমানরা সন্ত্রাস করে ?
মুসলমানদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ হিসাবে মুসলিমদের সন্ত্রাসী হিসাবে প্রচারের চেষ্টা চালানো হচ্ছে। এখনতো প্রমানিত যে, আল কায়েদা আমেরিকার সৃষ্টি।
ইনশা্ল্লাহ অচিরেই প্রমানিত হবে আই এস আই এস (ISIS) ইসরাইল ও আমেরিকার সৃষ্টি। সম্প্রতি ইউকিলিসের গোপন এক ফাস করা তথ্যে জানা গেছে আই এস আই এস (ISIS) সৃষ্টি ও পিছনে সম্পূর্ন ইসরাইলের হাত আছে।
[ ISIS এর প্রতিষ্ঠাতা আবুবকর বোগদাদী স্বঘোসিত আমির খলিফা সম্পর্কে জানুন ।]
[ ISIS এর প্রতিষ্ঠাতা আবুবকর বোগদাদী স্বঘোসিত আমির খলিফা সম্পর্কে জানুন ।]
জার্মানির এক
টিভি
লাইভশোতে
একজন
জার্মান
মুসলিম
স্কলারকে
যখন
উপস্থাপক
প্রশ্ন
করেছিলেন, জার্মানির এক
টিভি
লাইভশোতে
একজন
জার্মান
মুসলিম
স্কলারকে
যখন
উপস্থাপক
প্রশ্ন
করেছিলেন,
মুসলমানরা
কেন
সন্ত্রাস
করে
? তখন
তিনি
উক্ত
প্রশ্নের
জবাব
এভাবে
উল্টো
প্রশ্ন
করেন-
☑
১.
যারা
প্রথম
বিশ্বযুদ্ধ
শুরু
করেছিল,
তারা
কি
মুসলিম
ছিল
?
☑
২.
যারা
দ্বিতীয়
বিশ্বযুদ্ধ
শুরু
করেছিল,
তারা
কি
মুসলিম
ছিল?
☑
৩.যারা
অস্ট্রেলিয়া
আবিষ্কারের
পর
নিজেদের
আধিপত্য
বিস্তারের
জন্য
২০
মিলিয়ন
অস্ট্রেলিয়ান
আদিবাসীকে
হত্যা
করেছিল,
তারা
কি
মুসলিম
ছিল?
☑
৪.যারা
হিরোশিমা
ও
নাগাসাকিতে
পরমাণু
বোমা
নিক্ষেপ
করেছিল,
তারা
কি
মুসলিম
ছিল?
☑
৫.যারা
আমেরিকা
আবিষ্কারের
পর
নিজেদের
প্রভাব
বিস্তারের
জন্য
উত্তর
আমেরিকা
বর্তমান
যুক্তরাষ্ট
১০০
মিলিয়ন
এবং
দক্ষিন
আমেরিকাতে
৫০
মিলিয়ন
রেড-
ইন্ডিয়ানকে
হত্যা
করেছিল,
তারা
কি
মুসলিম
ছিল?
☑
৬.
যারা
১৮০
মিলিয়ন
আফ্রিকান
কালো
মানুষকে
কৃতদাস
বানিয়ে
আমেরিকা
নিয়ে
গিয়েছিল।
যাদের
৮৮
ভাগ
সমুদ্রেই
মারা
গিয়েছিল
এবং
তাদের
মৃতদেহকে
আটলান্টিক
মহাসাগরে
নিক্ষেপ
করা
হয়েছিল,
তারা
কি
মুসলিম
?
উত্তর হবে,
এসব
মহাসন্ত্রাসী
ও
অমানবিক
কার্যকলাপের
সাথে
মুসলিমরা
কখনো
জড়িত
ছিলনা।
☑
ইরাক
, আফগানিস্তানে
শান্তি
প্রতিষ্ঠার
নাম
তেল
, গ্যাস
লুন্ঠন
কি
মুসলমানরা
করেছিল
? আপনাকে
সন্ত্রাসের
সংজ্ঞা
সঠিকভাবে
করতে
হবে।
যখন
কোন
অমুসলিম
কোন
খারাপ
কাজ
করে,খুন
খারাপি
করে
তখন
এটাকে
বলা
হয়
আত্মরক্ষা
আর
যখন
কোন
মুসলিম
আত্মরক্ষার্থে
কিছু
করে
, তখন
এটাকে
বলা
হয়
জঙ্গীবাদ
!
☑
ইসরাইলি
ইহুদিরা
অত্যাধুনিক
অস্ত্র
দিয়ে
ফিলিস্তিনের
নিরীহ
নারী
, পুরুষদের
উপর
হামলা
করলে
হয়
আত্মরক্ষা
এবং
ফিলিস্তিনের
জনগণ
উহ:
আহ
: শব্দ
করলে
হয়
মৌলবাদী
বা
জঙ্গি
!
মুসলমানের শত্রুরা
এখন
মুসলমানদের
নাম
ও
চিহ্ন
ব্যবহার
করে
সন্ত্রাস
করছে
, নিজেদের
স্বার্থ
উদ্ধার
করছে
, নিজেরা
( ইউরোপ-আমেরিকানরা
) নিজেদের
দেশের
জনগনের
কাছে
সাধু
সেজে
মুসলমানদের
উপর
তথাকথিত
জঙ্গি
- সন্ত্রাস
দমনের
নামে
মূলত
মুসলমানদের
তেল,
গ্যাস
, ভূমি
, দেশ
লুটপাট
করছে
...
আল-কায়েদা
, বোকো
হারাম
, ইসলামী
এস্টেট
বা #ISIS শুনতে
ইসলামী
নাম
হলেও
এগুলোর
কার্যক্রম
থেকে
পরিস্কার
বোঝা
যায়
এগুলো
ইউরোপ
- আমেরিকানদের
তৈরী
, ঐসব
কপাল-পোড়া
সংগঠনের
সাথে
ইসলাম
- মুসলমানদের
দূরতম
সম্পর্ক
নেই
ইনশা
আল্লাহ
I
একটা সময়
ছিল
যখন
ক্ষমতা
লোভী
, সাম্রাজ্যবাদীরা
অন্য
দেশ
,অন্য
ধর্মের
জনগনের
উপর
- সরাসরি
আক্রমন
ও
তাদের
সম্পদ
লুট
করত
I এখন
আধুনিক
যুগ
, যোগাযোগ
ব্যবস্থার
উন্নতি
হয়েছে
I কেউ
কোনো
অন্যায়
করলে
তা
ছবি
ও
ভিডিও
সহ
সারা
বিশ্বে
ছড়িয়ে
পড়ে
, এছাড়া
দেশে
দেশে
গনত্রান্তিক
ব্যবস্থা
বিরাজমান
| কোনো
দেশের
প্রধানমন্ত্রী
বা
প্রেসিডেন্ট
মারাত্মক
ভুল
করলে
তাকে
বা
তাদেরকে
অনেক
বেগ
পোহাতে
হয়
,
এখন আর কেউই_জবাবদিহিতার_উর্ধে_নয় , তাই কেউ
রাস্ট
ক্ষমতাকে
ব্যবহার
করে
অন্য
দেশের
উপর
সরাসরি
আক্রমন
করে
না
বরঞ্চ অন্য_নামে_করে_থাকে | " তাতে
সাপও
মরে
আর
লাঠিও
ভাঙ্গে
না
" আর
এরা
এ
থেকে
ফায়দা
লুটার
ফন্দি
করে
|
"ইসলামী
জঙ্গি
" নামে
কেউ
সন্ত্রাস
করলে
বুঝতে
হবে
এসব
ইসরাইলি - আমেরিকানদের ষড়যন্ত্রের
পরিকল্পনা
||
✅ আমাদের
সকল
মুসলমানদেরকে
সজাগ
ও
সতর্ক
থাকতে
হবে
৷
সূত্র - ইন্টারনেট
0 comments:
Post a Comment